ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার তেঘুরিয়া এলাকায় পদ্মা সেতু দেখার জন্য রওনা হয়ে লাশ হয়ে ঘরে ফিরলো ৫ বন্ধু। শুক্রবার (৩ জুন) রাত সাড়ে ১২ টায় মাটি কাটার ভেকু ও যাত্রীবাহী সিএনজির সঙ্গে সংঘর্ষে চালকসহ ৬ জন যাত্রী নিহতের ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর হাসাড়া হাইওয়ে পুলিশ নিহত ও আহতদের উদ্ধার করে মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠিয়েছে।
২০ জুনের মধ্যে শেষ হবে সেতুর পুরো কাজ২০ জুনের মধ্যে শেষ হবে সেতুর পুরো কাজ
থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ শাহ জামান জানায়, নিহত পাঁচজন হাসনাবাদ এলাকায় একটি কারখানার শ্রমিক। তারা পাঁচ বন্ধু হাসনাবাদ থেকে সিএনজি যোগে মাওয়া পদ্মা সেতু দেখা ও রাতে পদ্মার ইলিশ খাওয়ার জন্য মধ্য রাতে রওনা হয়ে তেঘুরিয়া পৌঁছালে এ দুর্ঘটনায় স্বীকার হয়।
সংঘর্ষে চালকসহ পাঁচজন নিহত এবং গুরুতর আহত অবস্থায় একজনকে মিটফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিহতরা হলো সিএনজি চালক তমাল (১৭), জুনায়েদ হোসেন (২২), নাঈম হোসেন ফাহিম (২১), ও সামাদ (২০), এছাড়াও অপর একজনের আজ সকালে মিটফোর্ড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। তার পরিচয় এখনো শনাক্ত করতে পারেনি পুলিশ।
পদ্মার পাড়ে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল পরিদর্শনে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দল পদ্মার পাড়ে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থল পরিদর্শনে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ শুক্রবার দুপুরে নিহতদের সুরাতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। তবে এখনো এ পর্যন্ত ভেকু চালককে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
হাসাড়া হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ আফজাল হোসেন জানান, মাটি কাটা ভেকুটি রাতে তেঘুরিয়া স্ট্যান্ড থেকে বামের লিংরোড থেকে দ্রুত মাওয়া রোডে উঠে পড়লে সিএনজিটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীসহ ভেকুর নিচে ডুকে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
এ ব্যাপার হাইওয়ে পুলিশ বাদি হয়ে দুপুরে ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছে
আপনার মতামত লিখুন :