মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারের জন্য দেশের সব রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও ব্যক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে একটা আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য এই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক দলের সঙ্গে আলোচনা শেষ হয়েছে। অল্প দিনের মধ্যে বাকি দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষ করা যাবে।
সাম্যবাদী দলের একাংশের আট সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলটির এই অংশের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নুরুল ইসলাম। অন্যরা হলেন পলিটব্যুরো সদস্য মোহাম্মদ সুরাইফুল ইসলাম, সাইফ মাহমুদ, মেহবুব মিয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আজাদ রহমান, সামসুল হক, নুর উদ্দিন ও সুমন হাওলাদার। দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আবু সাঈদ। তিনি দেশে নেই।
ডিএলের নেতৃত্বে ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন মনি। অন্য সদস্যরা হলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আকবর হোসেন, ইয়াহিয়া মুন্না, ওমর ফারুক ও মোহাম্মদ আল আমিন।
গত ২৪ মে মাহমুদুর রহমান মান্নার নাগরিক ঐক্যের সঙ্গে মতবিনিময়ের মধ্য দিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করে বিএনপি। এরপর জোনায়েদ সাকির গণসংহতি আন্দোলন, সাইফুল হকের বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সঙ্গে সংলাপ হয়।
এ ছাড়া ২০–দলীয় জোটের শরিক জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ন্যাপ-ভাসানী, মুসলিম লীগ, ইসলামী ঐক্যজোট, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সঙ্গেও সংলাপ করেন বিএনপির মহাসচিব।